Eleven Minutes - Paulo Coelho || ইলেভেন মিনিটস -পাওলো কোহেলহো | অনুবাদ | pdf
বইয়ের নামঃ ইলেভেন মিনিটস।
লেখকঃ পাওলো কোহেলহো।
অনুবাদকঃ অনীশ দাস অপু।
রিভিউ লেখকঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন
প্রকাশনীঃ রোদেলা।
Review :
"Hail mary conceived without sin, Pray for us who turn to you amen ."
এক দেশে ছিল এক পতিতা, তার নাম মারিয়া। দাঁড়ান, দাঁড়ান। এটা কেমন যেন রূপকার মত শোনাচ্ছে?
শুরুতে বুঝতে পাচ্ছেন এই গল্পের উপজীব্য পতিতা। গল্পের শুরুটাই আকস্মিক এক সুন্দরের উপাখ্যান। একটি পতিতা মেয়ের ছোট থেকে বড় হওয়া এবং জীবনের অতিবাহিত অভিজ্ঞতার যৌনতা আর প্রেমের গল্পের বৃক্ষ চিত্রশিল্পীর মত তুলির আঁচড়ে দিয়েছেন লেখক পাওলো কোহেলহো।
এগারো বছরের ব্রাজিলীয় এক কিশোরী যে প্রথম প্রেমে পড়া এবং যার প্রেমে পড়া সে তার কাছে পেনসিল চাওতেই " না ' বলা।
একদিন সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠে দেখে মারিয়া দু পায়ে মধ্যে কাপড়ে রক্ত ছাঁপ, বিছানায় রক্তের দাগ। মায়ের বলায় বুঝতে পারে, অভিজ্ঞতা লাভ হয় পিরিয়ডের। নিজের গোপনাঙ্গ নাড়াচাড়ায় করায় পিতা থাপ্পড় খেয়েছিল সে। একদিন বাড়িতে কেউ না থাকায় আচানক নিজ গোপনাঙ্গ হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করছিলো সে, ক্রমস সুখ অনুভূতি পায়, বুঝতে পারছিলো হস্তমৈথনের অভিজ্ঞতা। তারপর আবারও প্রেমে পড়া, প্রথম চুম্বনের অভিজ্ঞতা। তখন মারিয়ার বয়স কত হবে ১৫। এরপর প্রেমিকের সাথে প্রথম রতিক্রিয়া। তারপর ধীরে ধীরে রপ্ত করেছে পুরুষে দূর্বল করার স্থান।
একদিন সকালবেলা ঘুম থেকে ওঠে দেখে মারিয়া দু পায়ে মধ্যে কাপড়ে রক্ত ছাঁপ, বিছানায় রক্তের দাগ। মায়ের বলায় বুঝতে পারে, অভিজ্ঞতা লাভ হয় পিরিয়ডের। নিজের গোপনাঙ্গ নাড়াচাড়ায় করায় পিতা থাপ্পড় খেয়েছিল সে। একদিন বাড়িতে কেউ না থাকায় আচানক নিজ গোপনাঙ্গ হাত দিয়ে নাড়াচাড়া করছিলো সে, ক্রমস সুখ অনুভূতি পায়, বুঝতে পারছিলো হস্তমৈথনের অভিজ্ঞতা। তারপর আবারও প্রেমে পড়া, প্রথম চুম্বনের অভিজ্ঞতা। তখন মারিয়ার বয়স কত হবে ১৫। এরপর প্রেমিকের সাথে প্রথম রতিক্রিয়া। তারপর ধীরে ধীরে রপ্ত করেছে পুরুষে দূর্বল করার স্থান।
টাকার নেশা একসময় বুঁদ হয়ে যায় সে। ফ্রান্সের এক শহরে ব্রাজিলের নৃত্য জন্য যায় সে, কিন্তু হতাশায় পড়ে। একসময় দেখা হয় এক আরব পুরুষের সাথে, এক রাত কাটিয়ে আয় করে এক হাজার ফ্রাঙ্ক। টাকার প্রথম নেশায়, এরপর নাম দেয় প্রফেশনাল পতিতা হিসাবে,। যায় এক নাইট ক্লাবে, মালিক মিলান। মারিয়াকে বুঝিয়ে দেয় কিভাবে কাজ করতে হবে। পয়তাল্লিশ মিনিটের ভিতরে সব শেষ করতে হবে, অর্ডার দিতে হবে দামি ফ্রুট ড্রিংকসের। এবং মিলিত হওয়ার পর তাকে কমিশন। ক্লাইন্টের মুগ্ধ করতে পারত সে। কারণ সে বিভিন্ন বই পড়ত। বেশিভাগ ক্লাইন্ট হতাশায় ভুগতো, তার কাছে পরামর্শ চাইত। বেড়ে যায় ক্লাইন্টের সাথে সখ্যতা। অন্য পতিতাদের চোখে হত বিষ।
এত পুরুষদের সাথে রাত কাটালে ও, নিজ যৌনতৃপ্তি পেত না। কিংবা মনেও হত না। পতিতা নিয়ন থেকে শিখে নেয়।,, যখন পুরুষ সাথে মিলিত হয় কিভাবে গোঙানির শব্দ করত তার ভান ধরতে।এতে পুরুষ সুখ পায় যে তার আগে মেয়ের রেতঃপাত হয়েছে।
সব সমীকরণ মিলিয়ে চিন্তা করে পুরুষদের থেকে টাকা আয়ের সময় মাত্র ""এগারো মিনিটস,, "" এই সময় নির্যান হয়ে পড়ে পুরুষ। খরচ করে সাড়ে তিনশ ফ্রাঙ্ক।
সব সমীকরণ মিলিয়ে চিন্তা করে পুরুষদের থেকে টাকা আয়ের সময় মাত্র ""এগারো মিনিটস,, "" এই সময় নির্যান হয়ে পড়ে পুরুষ। খরচ করে সাড়ে তিনশ ফ্রাঙ্ক।
মারিয়া স্পেশাল ক্লাইন্ট টেরেন্স সাথে রতিক্রিয়া প্রথম রেতঃপাত হয়। কিন্তু এই রেতঃপাতে টেরেন্স পুরুষাঙ্গ ভিতরে প্রবেশ করান নি। কেবল এত শারীরিক নির্যাতন পদ্ধতি অনুসরণ করেছিল। চাবুক কোঠিন অংশটি শুধু মাড়িয়ার নিতম্ব ভঙ্গুর অংশে ঘষাঘষি করছিলো।
একটা সময় মারিয়া প্রেমে পরে, এক চিত্রশিল্পী র্্যালফের । দুজন ই পরে।
গল্পের শেষ মুহূর্তে শেষ হয় সিনেমার মত রোমাঞ্চকর দৃশ্যপট দিয়ে। মারিয়া ফ্রান্স থেকে ব্রাজিল নিজ দেশে চলে যাবে। কিন্তু ফ্লাইট পরিবর্তন করার জন্য যখন প্যারিস আসে
র্্যালফে একগুচ্ছ ফুল নিয়ে দাড়িয়ে থাকে প্যারিস বিমানবন্দরে,,, চোখাচোখি হয় দুজনের,, একে অপরের ঠোঁটের চুম্বন এঁকে দেয়।
গল্পের শেষ মুহূর্তে শেষ হয় সিনেমার মত রোমাঞ্চকর দৃশ্যপট দিয়ে। মারিয়া ফ্রান্স থেকে ব্রাজিল নিজ দেশে চলে যাবে। কিন্তু ফ্লাইট পরিবর্তন করার জন্য যখন প্যারিস আসে
র্্যালফে একগুচ্ছ ফুল নিয়ে দাড়িয়ে থাকে প্যারিস বিমানবন্দরে,,, চোখাচোখি হয় দুজনের,, একে অপরের ঠোঁটের চুম্বন এঁকে দেয়।
No comments